এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১২

অস্থির জোকস

তানভীরের খুব দাঁতে ব্যথা। ডাক্তারের
কাছে গেলে ডাক্তার বললেন, দাঁত
তুলতে হবে। শুনে তো ভয়েই তানভীরের
আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়।
ও আবার এইসব অপারেশন খুব ভয়
পায়। সব শুনে ডাক্তার বললেন,
তাহলে আপনি এই ওষুধটা খেয়ে নিন,
দেখবেন দাঁত তুলতে একদম
ব্যথা পাবেন না। আর সাহসও
যাবে বেড়ে।
শুনে তানভীরও খুব
করে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার
ডাক্তার জিজ্ঞেস করলো, কি, এখন
সাহস পাচ্ছেন তো?
- পাচ্ছি না মানে! এবার দেখি, কার
এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত
তুলতে আসে!

অস্থির জোকস

স্বর্গে নতুন আইন জারি হয়েছে,যাদের
মৃত্যু খুব দুর্ভাগ্যজনক হয়েছে তারাই
স্বর্গে ঢুকতে পারবে।
পরদিন সকালে স্বর্গের
দ্বাররক্ষী দেখলো এক যুবক এসে হাজির
যার নাম আবুল ।
রক্ষীঃ তোমার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে?
আবুলঃ ওহ, খুব ভয়ানক।অফিস
থেকে দুপুরে 25তলায়
এপার্টমেন্টে ফিরি লাঞ্চ খেতে।ঢুকেই
বুঝতে পারি আমার বউ ওর
বয়ফ্রেন্ডের সাথে শুয়েছিল।মাথায় রক্ত
চেপে যায়।ব্যাটারে খুঁজতে থাকি।
না পেয়ে বারান্দায় যাই।
দেখি ব্যাটা কার্নিস ধরে ঝুলে আছে।ওর
হাতের মধ্যে তখন জুতোর
গোড়ালি দিয়ে মারতে থাকি।তাতে ২৫
তলা থেকে নীচের গাছের উপর পড়ে ও।
তখনো ব্যাটা বেঁচে আছে।
রাগে অন্ধহয়ে ঘরের
ফ্রীজটা ঠেলে বারান্দায় এনে নীচে ওর
শরীর তাক করে ফেলে দেই।আর
তাতে আমি এতই উত্তেজিত হই
যে তখনই হার্টএটাক করে মারা যাই।
সবশুনে রক্ষী তাকে স্বর্গে ঢুকতে বলে।
এর কয়েক সেকেন্ডের মাথায় হাবুল
নামের যুবক এসে হাজির।
রক্ষীঃ তা তোমার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে?
হাবুলঃ ওহ ভয়ংকর।আমার ২৬ তলার
এপার্টমেন্টের বারান্দায় ব্যায়াম
করছিলাম আমি।খুব
ক্লান্তহয়ে রেলিংয়ে বসি রিলাক্স
করতে।হঠাত্ মাথাঘুরে নীচে পড়েযাই।
সৌভাগ্যক্রমে ২৫তলার বারান্দার
রেলিংটা ধরতে পেরে ঝুলে বাঁচার
চেস্টা করি।হঠাত্ এক
হারামজাদা কিজানি কেন,
অযথা এসে আমার রেলিং ধরা হাতের
উপর জুতারবারি মারতে থাকে।তাতে হাত
ফসকে বহুনীচের এক গাছের উপর
পড়ে ওখান থেকে মাটিতে পড়ি।তখনও
বাঁচার আশা ছিল আমার।কিন্তু ঐ
হারামজাদা আমার ঐ অবস্থায় ওর
ফ্রিজটা ঠেলে আমার উপর ফ্যালায়।
তখনই মৃত্যুহয় আমায়।
রক্ষীঃ হু, খুবই দুঃখজনক।ওকে তুমি যাও
ভেতরে যাও।
হাবুল ভেতরে ঢোকার দুই মিনিট পর
এরশাদ চাচা এসে হাজির!
রক্ষীঃ ওহ্ নো! তুমি আবার
কেমনে মরলা?
এরশাদঃ আর কইয়েননারে ভাই।এতদিন
পর যে এমনে ধরা খামু তা কি জানতাম?
খুবই সুন্দরি, এক গার্লফ্রেন্ডের
বেডরুমে ছিলাম কাম করা অবস্থায়।
আগের মত জোরতো আর নাই এইবয়সে।
তাই কাম শ্যাস হইতে একটু
দেরি হইতাছিল।হঠাত্ ওর জামাই
আইসা দরজায় নক করে। কামের
মাঝখানে একি কান্ড। জীবনে এই
পেরথম। জলদি লুকাইয়া পড়নের
জায়গা খুঁজি। আরকিছু না পাইয়া,
ফ্রীজের ভিতরে গা ঢাকা দেই। কিন্তু
ভাইগ্য আমার।হালারপুতে এতকিছু
থাকতে আস্ত
ফ্রিজটা ধইরা নীচে ফালাইয়া দিল!
তারপরেই নিজেরে এইখানে আবিষ্কার
করলাম !!!

অস্থির জোকস

নয় মার্কিন পণ্ডিত আর এক
বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ গেলেন হিমালয়
জয় করতে। কিন্তু পাহাড়ে ওঠার সময়
ভীষণ বিপদে পড়ে গেলেন দশ
অভিযাত্রী। বেয়ে ওঠার দড়িটা খুব
দুর্বল হয়ে গেছে।
যেকোনো একজনকে দড়ি থেকে ফেলে না দিলে সবাই
একসঙ্গে পড়ে যাবেন এমন অবস্থা।
কিন্তু কেউই হাত
থেকে দড়ি ছাড়তে নারাজ।
বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ দেখলেন
পরিস্থিতি বেশি সুবিধার না।
তাঁরা নয়জন মিলে তাঁকে হাত
থেকে দড়ি ছেড়ে দিতে বাধ্য করবেন।
তখন তিনি সবার উদ্দেশে বক্তৃতা শুরু
করলেন, কেন তাঁদের মতন মহান
পণ্ডিতদের জীবন তাঁর মতন তুচ্ছ
মানুষের জীবনের চেয়ে অনেক
বেশি মূল্যবান এবং তিনি এই নয়
মার্কিন পণ্ডিতের জন্য নিজের জীবন
উৎসর্গ করতে পেরে কেমন ধন্য বোধ
করছেন। পণ্ডিতেরা বক্তৃতায়
আবেগাপ্লুত হয়ে সবাই
হাততালি দিয়ে উঠলেন।

রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১২

দেশ কি মা না?

•ত্রিশ লক্ষ মানুষকে যদি একের উপর
এক শোয়ানো হয়
তবে তার উচ্চতা হবে ৭২০ কিমি.
যা মাউন্ট
এভারেস্টের উচ্চতার ৮০ গুণ ।
•ত্রিশ লক্ষ মানুষ যদি হাতে হাত
ধরে দাঁড়ায়
তবে তার দৈর্ঘ হবে ১১০০
কিমি.যা টেকনাফ
হতে তেঁতুলিয়ার দূরত্বের চেয়েও বেশি ।
•ত্রিশ লক্ষ মানুষের শরীরেমোট
রক্তের পরিমাণ ১.৫
কোটি লিটার
যা শুকনো মৌসুমে পদ্মা নদীতে প্রতি সেকেন্ডে প্রবাহিত
পানির সমান।
তারপরও কিছু মানুষ কখনই
বুঝবেনা যে বাংলাদেশের
স্বাধীনতা তারা কিসের
বিনিময়ে পেয়েছে...

অস্থির জোকস

এক বুড়ো বাপ জেলে তার
ছেলেকে চিঠি লিখছেঃ আমার অনেক বয়স
হয়েছে। এতো বড় ক্ষেত খুদে আলুর চাষ
করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই
থাকলে একটু সাহায্য করতি। ছেলে জেল
থেকে বাবাকে চিঠির জবাব
দিলঃ বাবা তুমি ক্ষেত খুইদনা।
আমি সেখানে অস্ত্র লুকিয়ে রাখছি।
পরের দিন পুলিশ গিয়ে ক্ষেত খুদল।
কিন্তু কোন অস্ত্র পেল না। এর পরের
দিন
ছেলে বাবাকে চিঠি লিখলঃ বাবা আমি জেলথেকে তোমার
এত টুকুই সাহায্য করতে পারলাম্।
তুমি এবার আলুর চাষ কইরো।

অস্থির জোকস

এক সদ্য মাদকাসক্ত
ছেলে বাড়ী ফিরেছে। কোনভাবেই যেন
বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক।
দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল
সালাম দিলো।
তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত
হয়েছে বলে তার বাবা কটমট
করে তাকিয়ে আছে কিন্তু
বকাবকি করছে না।
বললো, ভাত খেয়ে নাও!
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে।
রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে।
ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়,
তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত
খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল
দিয়ে খে...তে থাকে। এবার বাবার
দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড়
করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায়
না সে কি ভুল করেছে।
যেই খাওয়া শেষ হয়েছে, -
বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর।
বললো,
"হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস,
প্লেট কই?"

অস্থির জোকস

নেট প্র্যাকটিস করছে বাংলাদেশ
ক্রিকেট দল। প্রতিটা ব্যাটসম্যানই
বারবার বাজে শট খেলে আউট
হয়ে যাচ্ছে। দুরে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন দলের
সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ
আশরাফুল।
মাথা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে এসে হতাশ
ভঙ্গিতে বললেন- "নাহ! তোদের
দিয়ে কিচ্ছু হবেনা।
দাঁড়া আমি দেখাচ্ছি।" তারপর চিৎকার
করে বোলারদের বললেন- "দেখি কত
জোরে বল করতে পারিস!" ৬ টা পেইস
বল করা হলো, আশরাফুল
প্রতিটা বলে আউট হলেন। তারপর
ঝাড়ি মেরে বাকিদের বললেন-
"দেখলি তো? এইভাবে তোরা সবাই
খেলছিলি। নে এখন ভালো করে খেল"""

অস্থির জোকস

একদিন এক দুঃখি বানর সিদ্ধান্ত নিল এ
জীবন আর সে রাখবে না।
তাই পাহাড়ের চূড়ায় উঠে ঘুমন্ত সিংহের
পাছায় আঙ্গুল চালিয়ে দিল।
সিংহের ঘুম ভেংগে গেল এবং রাগান্বিত
হয়ে হুংকার ছাড়লো –
“ কোন হারামজাদা এই কাজ করলো?
কোন হারামজাদা নিজের মরন
নিজে ডেকে আনলো?”
বানর সামনে গিয়ে বলল- জি... আমি ।
সিংহঃ তুই ! তোকে কি কেঊ
দেখতে পাইছে?
বানরঃ জি...না ।
সিংহঃ ঠিক আছে,
তাইলে যা করছিলি আবার কর।

অস্থির জোকস

একদিন সৌরভ ক্লাশে রীতিমতো মই নিয়ে চলে আসলো। আর তাই নিয়ে সবার কী ভীষণ কৌত‚হল! সৌরভ কেন মই নিয়ে এসেছে? কেউ বললো, বোধহয় কার্নিশে ওর কোনো বই পড়ে গেছে। কেউ বললো, ওর বোধহয় সিঁড়িফোবিয়া আছে, তাই সিঁড়ি দিয়ে উঠতে ভয় পায়। এজন্য মই দিয়ে ক্লাশে যাবে! কিন্তু এগুলো কি আর সত্যি হতে পারে বলো! তো ক্লাশে স্যার ঢুকে দেখেন কি, ক্লাশে এক বিশাল মই। দেখে তো তাঁর চক্ষু একেবারে কপাল ছাড়িয়ে মাথায় উঠে গেলো। রেগেমেগে কাঁই হয়ে হুংকার ছাড়লেন, ‘ক্লাশের মধ্যে এই বিদঘুটে মইটা কে নিয়ে এসেছে?’ সবাই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সৌরভকে দেখিয়ে দিলো। ওকে দেখেই তো স্যার আরেকটু হলে ওকে মেরেই বসেন। আবারও হুংকার দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ক্লাশে মই নিয়ে এসেছ কেন হে উল্লুক?’ সৌরভ একটুও বিচলিত না হয়ে বললো, ‘কাল আমার এক মামাতো ভাই উচ্চ শিক্ষা শেষ করে বাসায় এসেছে। তা আমি ভাবলাম, আমি-ই বা কম কীসে। তাই স্যার, আমি আজকে মই-ই নিয়ে চলে এসেছি। আজকে থেকেই আমি উচ্চ শিক্ষা নেয়া শুরু করে দিবো। ভালো করেছি না স্যার?

অস্থির জোকস

হাবলু একদিন মদ খেয়ে মাতাল
হয়ে বাড়িতে ফিরল।।
বউ এর বকা থেকে বাঁচতে সে একটা বই
খুলে পড়তে শুরু করল!!
হাবলুর বউঃ “মদ খেয়ে এসেছ, তাই
না??”
হাবলুঃ “কই?? না তো!!”
.
.
.
.
.
হাবলুর বউঃ “তাহলে সুটকেস
খুলে বসে কি বকর বকর
করছো??

অস্থির জোকস

পথচারীঃ এই মিথ্যুক! তুমি তো অন্ধ
নও।
তুমি অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন?
ভিক্ষুকঃ ঠিকই ধরেছেন স্যার।
যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গেছে।
তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়েছে।
আসলে আমি বোবা।

অস্থির জোকস

একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ
(পাগল) দের বহন করে চিকিৎসার জন্য
একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো।
পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার
করে শব্দ-দূষণ
করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন
চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো।
হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন
পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো।
পাগলটি পাইলটকে বলল,
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও
আমারে একডু শিখায় দাও ।
আমি কালকেই একডা প্লেন
কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু
একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত?
পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের
শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ
বন্ধ করতে পারেন। আমার প্লেন
চালাতে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
~(৫ মিনিট পরে প্লেন একদম
শান্ত!!)~
পাগল এসে পাইলটকে বলল,
পাগলঃ হ্যা ভাই, এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই চমৎকার :)
আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত করলেন?


পাগলঃ আমি গিয়া প্লেন এর
দরজা খুইল্লা সবাইরে কইলাম ” কেও
এখানে শব্দ কইরো না, যাও সবাই
বাহিরে গিয়া খেলোগা”

অস্থির জোকস

যদি কোন মেয়ের মাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয় তখন
বাবা মা মেয়েকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ তোর এইসর্বনাশ করেছে"
আর যদি কোন ছেলেরমাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয়, তখন তার
বাবা মা ছেলেকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ বন্ধুর
সাথে থেকে নেশা করে এসেছিস"
মরাল : বমি বমি ভাব আর মাথা যারই
ঘুরাক না কেন, বদমাশ সব সময়
ছেলেরাই হয়।

অস্থির জোকস

বিমানে চড়তে খুব ভয় পায় মামুন। দুরের
যাত্রায় তাই সে ট্রেনে করে যাতায়াত
করে। একবার চট্টগ্রাম যাওয়ার
পথে উপরের বার্থের টিকেট
করেছে মামুন। যাত্রাপথে ঘন্টাখানেক
ঘুম দিয়ে হঠাৎ খেয়াল হলো মামুনের
মাথার টূপিটা নেই।
ওপরের বার্থে শুয়ে শুয়ে নিচের
বার্থে হাত বাড়িয়ে মামুন ওর
টুপি খুঁজতে শুরু করলো।
নিচ থেকে নারী কন্ঠের আর্তনাদ
ভেসে এলো হঠাৎ, এই, কি করছো?
বললো সেই নারীকন্ঠ।
সরি, আমি আমার টুপিটা পাচ্ছিনা, সেটাই
খুজছিলাম।জবাব দিলো মামুন।
কিন্তু এটা আপনার টুপি পাননি ।
রাগে গজগজ করলো মহিলাটি।
হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি। বললো মামুন,
আমার টুপিটা গোল নয়। তাছাড়া ওটার
মাথায় আপনারটার মত বোতাম
লাগানো নেই।

অস্থির জোকস

বিমর্ষ এক ভদ্রলোক
একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক
গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন ওয়েটারকে।
অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল
লাচ্ছির গ্লাস। খাবার আগে ভাবলেন,
রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার
বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লাচ্ছির
গ্লাস অন্য একজনের হাতে।
তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস
থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন।
এই দৃশ্য
দেখে তিনি চেয়ারে বসে কাঁদতে শুরু
করলেন।
সামনের লোকটি বিব্রত হয়েবললেন,
‘প্লিজ, কাঁদবেন না,এক গ্লাস লাচ্ছিই
তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস
লাচ্ছি কিনে দিচ্ছি।’
শুনে তিনি বললেন, ‘আমি সে জন্য
কাঁদছি না।’
তাহলে? জানতে চাইলেন ওই লোকটি।
তিনি বলতে শুরু করলেন, ‘ঘুম
থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট
ঝগড়া হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই
হলো; অফিসে গিয়ে শুনলাম
চাকরি চলে গেছে; বাসায় ফিরে দেখি বউ
বাপের বাড়ি চলে গেছে··· এত কিছুর পর
ত্যক্ত বিরক্ত
হয়ে রেস্টুরেন্টে এসে বিষ
খাববলে লাচ্ছির সঙ্গে বিষ
মিশিয়েছি···সেটাও আপনি খেয়ে ফেললেন!
আমার তো কপালটাই খারাপ!!